সৈয়দ নজরুল ইসলাম (রাসেল মোড়ল),(পিপিএম)
লেঃ কর্নেল (অব:) নজরুল শরীয়তপুর জেলার জাজিরা থানার পূর্ব নাওডোবার মোড়ল পরিবারের সন্তান। তার পিতা মরহুম এ কে সফিউদ্দিন আহমেদ (সফি মোড়ল) পেশাগত জীবনে ছিলেন শিক্ষক। তিনি মাদারীপুরের নাজিমউদ্দিন কলেজ থেকে গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন করেন। তিনি মাদারীপুরের শিবচর থানার কাঠালবাড়ী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা প্রধান শিক্ষক ছিলেন। পরবর্তীতে উক্ত বিদ্যালয়টি সুনামের সাথে প্রতিষ্ঠা পেলে তিনি জাজিরার লাউখোলা এ এস উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা প্রধান শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন। শিক্ষকতা পেশায় থাকাকালীন তিনি বিভিন্নভাবে সামাজিক কর্মকান্ডে জড়িত থেকেগোটা শরীয়তপুরে একজন পরোপকারী স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বে পরিনত হন। জাজিরা ডিগ্রি কলেজ প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে তার অবদান ছিল অত্যন্ত প্রশংসনীয়। এছাড়া শিবচর থানার অধীনে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে তার অবদানের কথা এখনো শিবচরবাসী মনে রেখেছেন । তিনি জাজিরা থানার ঋন শালিশী বোর্ডের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য ছিলেন ।মাষ্টার সফি উদ্দিন আহমেদ ১৯৯৩ সালে আইন বিষয়ে অধ্যায়নরত এবং বি, এ, বি, এড প্রশিক্ষণ চলাকলীন সময় মৃত্যুবরন করেন।
মরহুম এ কে সফিউদ্দিন আহমেদ (সফি মাস্টার) জাজিরার লাউখোলা এ এস উচ্চ বিদ্যালয়ে কর্মরত থাকাকালীন ১৯৬৯ ইং সালে তৎকালীন সরকার যখন পিচ কমিটি গঠন করেন তখন বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা উক্ত বিদ্যালয়ের লাইব্রেরিতে জাজিরা থানার পিচ কমিটির সভা অনুষ্ঠিত করতো। উক্ত কমিটিতে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে রাখাটা তাদের জন্য প্রয়োজন ছিল বিধায় তাকে সাংগঠনিক সম্পাদক পদে নিযুক্ত করা হয়। তখন জাজিরা থানা প্রতিষ্ঠান বিদ্যালয়ের নিকটে অবস্থিত ছিলো। সবকিছু মিলিয়ে তিনি শান্তি শৃংখলা রক্ষায় অভূতপূর্ব ভূমিকা রেখেছেন, স্বেচ্ছাচারিতায় নয়।তিনি ছিলেন দল মত নির্বিশেষে একজন গ্রহণযোগ্য ও শ্রদ্বাভাজন ব্যাক্তি।
তিনি তৎকালীন মুসলিম লীগের একজন পদধারী সদস্য ছিলেন। দেশ বিভাজনের যুদ্ধে তার বেশ কিছুছাত্র মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহন করেন এবং তিনি কোনো ভাবেই কোনো অসাম্প্রদায়িক সংগঠন কে সমর্থনকরেন নাই। স্বাধীনতার পরে বেশ কয়েক বছর কোনো রাজনৈতিক দলে উপস্থিত থাকেন নি। তিনি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের জাজিরা থানার আহবায়ক ছিলেন। তার জীবদ্দশায় তৎকালীন রাষ্ট্রপ্রধানগন তাকে ব্যাক্তিগতভাবে চিনতেন। একজন প্রতিভাবান শিক্ষক হিসেবে তিনি দেশের শিক্ষক মহলে প্রভাবশালী বন্ধু হিসেবে গ্রহনযোগ্য ছিলেন। এস এস সি পরীক্ষার সময় থানা ও জেলায় হল সুপারের দায়িত্বটি প্রায়শই তাঁর উপর অর্পিত হতো। তৎকালীন উপজেলা থেকে জেলা পর্যন্ত সকল শ্রেনীর কর্মকর্তাও কর্মচারীদের আস্থার ঠিকানা ছিলেন মাস্টার এ কে সফিউদ্দিন আহমেদ (সফি মোড়ল)।তার মা, মমতাজ বেগম সমাজ সেবা অধিদপ্তর থেকে অবসর গ্রহন করেন। বড় বোন আইনুন নাহার আখি বর্তমানে আমেরিকার ক্যালিফোর্নিয়া তে তার নিজের ব্যবসা পরিচালনা করেন।মেজ বোন কামরুন নাহার রুবী এডভোকেট ঢাকা হাই কোর্ট।ছোট বোন ইন্জিনিয়ার, আমেরিকার নিউইয়র্কএ Fire Department এ কর্তব্যরত রয়েছেন।
পিতার চাকুরীগত কারনে পরিবারবর্গ জাজিরার মূলনা ইউনিয়নে বসবাস কালীন সময়ে লে: কর্নেল (অব:) নজরুল লাউখোলা তে জন্মগ্রহন করেন ১৯৭৫ সালে। তার নানার বাড়ি মূলনা ইউনিয়নে। তার নানা তৎকালীন সময়ে শিক্ষিত ও ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন একজন মানুষ ছিলেন। তিনি সরকারের থানা সেনেটারী ইন্সপেক্টর হিসাবে নিয়োগ প্রাপ্ত ছিলেন।পরবর্তীতে পরিবার জাজিরা সদরে স্হানান্তরিত হলে সেখানে পরিবারের সাথে অবস্থান করে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্ন করেন। প্রাথমিক ও মাধ্যমিক এ বৃত্তি প্রাপ্ত এই অফিসার , জাজিরা মোহর আলী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে উক্ত সময়ে জেলার মধ্যে এসএস সি পরীক্ষায় ১৯৯২ এ সর্বোচ্চ নম্বর পেয়ে সকল বিষয়ে লেটার সহ উত্তীর্ণ হয়ে সারা এলাকারসন্মান কে উন্নীত করেন। তিনি বিদ্যালয়ে স্কাউটের ট্রুপ লিডার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়াও তিনি খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক চর্চায় সমসাময়িক সময়ে সকলের মনে স্থান করে নিয়েছেন। সেই থেকে অদ্যাবধি, তিনি মানুষের সাথে পিতার অনুরূপ সৌহার্দতা ও সখ্যতা রক্ষা করে চলেছেন এবং কালের বিবর্তনে নিজস্ব এলাকার একজন জনপ্রিয় মানুষ হিসেবে অবস্হান করে নেন। তিনি সরকারী বিজ্ঞান কলেজ থেকে প্রথম বিভাগে এইচ এস সি সম্পন্ন করে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে কমিশন্ড পদে পরীক্ষা দেন। তিনি বাংলাদেশ মিলিটারী একাডেমি থেকে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে গ্রাজুয়েশন লাভ করেন এবং সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি থেকে এম বি এ সম্পন্ন করেন। তিনি বাংলাদেশ আর্মি এভিয়েশন স্কুল থেকে কোয়ালিফাইড হেলিকপ্টার ইন্সট্রাক্টর (কিউ এইচ আই) ডিগ্রী অর্জন করেন।
১৯৯৮ সালের জুন মাসের ফিল্ড রেজিমেন্ট আর্টিলারি কুমিল্লা সেনানিবাসে সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট হিসেবে যোগদান করেন। তিনি ২০০১ সালে ক্যাপ্টেন পদে পদোন্নতি পান।তিনি ২০০৩ সালে আর্মি কমান্ডো কোর্স সম্পন্ন করেন। তিনি ২০০৪ সালে বাংলাদেশের আর্মি এভিয়েশনে বেসিক কোর্স-৬ এ পাইলট প্রশিক্ষণ এর জন্য যোগদান করেন এবং ২০০৬ সালে এখন সমাপ্ত করেন। মাত্র ৪/৫ জন আর্মি অফিসারের মধ্যে একজন সুযোগ প্রাপ্ত অফিসার যিনি দুই পাশে দুইটি উইং (একটি কমান্ডো উইং ,আর একটি এ্যাভিয়েশন উইং) পরিধান করতেন, যে কারনে “ডাবল উইং নজরুল” নামেই সবাই তাকে সনাক্ত করতো।একজন সাধারণ অফিসার দেশ ও দেশের বাহিরে যে সকল প্রশিক্ষণ নিয়ে থাকে, তিনি সেগুলো করেছেন, তার পাশাপাশি তিনি এভিয়েশন সেক্টরে দেশ ও বিদেশে ০৮ (আট) টি প্রশিক্ষন গ্রহন করেন। তিনি সেসনা – ১৫২, বেল-২০৬ হেলিকপ্টার, বেল-৪০৭ হেলিকপ্টার, এম আই- ১৭, জেড -০৯ ধরনের বিমান ও হেলিকপ্টার এর উপর প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। তিনি বাংলাদেশ আর্মি এভিয়েশনে হেলিকপ্টার কোর্সে প্রথমস্থান অধিকার করেন। তিনি চায়না ও আমেরিকাতে হেলিকপ্টার প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। তিনি চায়না সেনাবাহিনীর ফরেন ট্রেনিং ডিপার্টমেন্টে ০৩ দেশের প্রশিক্ষণরত অফিসারদের মধ্যে প্রথম স্থান লাভ করেন এবং চায়না সরকারের পক্ষ থেকে “এ্যাক্সেলেন্ট “ সনদ প্রাপ্ত হন। তিনি খ্যাতিসম্পন্ন একজন হেলিকপ্টার প্রশিক্ষক।র্যাপিড একশন ব্যাটালিয়ন এর দপ্তরের এয়ার উইং এর পরিচালক থাকা অবস্থায় বিভিন্ন অভিযানে অত্যন্ত সাহসিকতা প্রদর্শনের জন্য পিপিএম পদক লাভ করেন। ২০১৮ সালে তিনি বাংলাদেশ আর্মি এভিয়েশন থেকে অকালীন অবসরে আসেন। তিনি নিয়মিত পেনশন ভোগ সহ সকল সুযোগ সুবিধা পাচ্ছেন।
লেঃ কর্নেল (অবঃ) সৈয়দ নজরুল ইসলাম, পিপিএম ২০০৪ সালে শরীয়তপুরের সদর থানার শৌলপাড়া ইউনিয়নে সম্ভ্রান্ত খান পরিবারে শায়লা সারমিন পিতাঃ আবুল কাশেম খান গ্রামঃ পূর্ব সারেংগায় এর সাথেপারিবারিকভাবে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। তারএক পুত্র সন্তান আজোয়াদ বিন নজরুল ও এক কন্যা সন্তান আজমিনা সানুম রয়েছে। পুত্র ওকন্যা উভয়ে ঢাকা সেনানিবাসে বিমান বাহিনীর SEMS কলেজে পড়াশোনা করে। তার স্ত্রী শায়লা সারমিন রাজউক উত্তরামডেল কলেজ থেকে এইচ এস সি এবং বিএফ শাহীন কলেজ থেকে গ্রেজুয়েশন সম্পন্ন করেন।তিনি অবসরে আসার পর থেকে ঢাকা সেনানিবাসেরঅভ্যন্তরে বসবাস করে আসছেন। তার মোড়ল বংশ নাওডোবা তে এবং সেখানে তিনটি গ্রাম জুড়ে মোড়লদের বসবাস। মোড়ল বংশকে এলাকার সকলে উচ্চ ও কৌলিন বংশ হিসেবে মূল্যায়ন করে থাকে ।
লেঃ কর্নেল (অবঃ) সৈয়দ নজরুল ইসলাম, পিপিএম বাল্যকাল থেকে পারিবারিক আভিজাত্য ও অভ্যাসের সূত্র ধরে মানুষ ও সমাজকে ঘিরে সময় ব্যয় করে আসছেন। শিক্ষা ও চাকরি জীবনে উভয় স্থানে মনোযোগী থেকে নিজের সময়ের মধ্যে থেকে নির্দিষ্ট কিছু সময় মানুষের জন্য নিবেদন করতেন। তিনি অবসর গ্রহণের পর থেকে , এমনকি কোভিড-১৯ মহামারীর সময়ও সমাজসেবায় নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন, ছুটে চলে যেতেন কভিড আক্রান্ত এলাকার মানুষকে স্বশরীরে উপস্হিত থেকে হাসপাতালে ভর্তি করার জন্য। প্রাকৃতিক কিংবা ভৌতিক দুর্যোগে গণমানুষের পাশে দাঁড়ানো তার সৌখিনতা।তিনি চাকুরিরত অবস্থায় সামাজিক কাজে নিজেকে সংশ্লিষ্ট করে রেখেছেন, নিজস্ব এলাকায় জনগোষ্ঠীর সোহার্দতায় সিক্ত হয়েছেন। অবসরে আসার পরে তিনি বিভিন্ন মাত্রায় সমাজ সংস্কারক হিসেবে জাজিরা ও পালং এ উপজেলায় সামাজিক অবক্ষয় নিরসনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছেন। সমাজে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠায় তার নিরলস পরিশ্রম সর্বজনবিদিত। বিগত ৪/৫ বছর তিনি নিম্নলিখিত প্রতিষ্ঠানের সাথে সরাসরি যুক্ত আছেন:
জাজিরা ও পালং এ তাকে বলা হয় গণমানুষের মুখপাত্র। তিনি সর্বোচ্চ ঝুঁকি নিয়ে মানুষের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দিয়েছেন বলে তাকে বলা হয় “সুষ্ঠু ভোটের প্রবর্তক ”। জাজিরার প্রান্তে পদ্মা নদীতেঅবৈধ ড্রেসিং বন্ধে তার অবদান অনস্বীকার্য।
অবসরের পর তিনি সরাসরি নিজস্ব এলাকায় সামাজিক কর্মকান্ড ও সমাজ সংস্কারের কাজ শুরু করেন। তিনি চাকরিরত অবস্থায় পরোক্ষভাবে জাজিরা পালং এর মানুষকে সুষ্ঠু ধারার রাজনীতিতে উদ্বুদ্ধ করেছেন। অবসরে এলে সে কাজগুলো প্রত্যক্ষভাবে করার সুযোগ পান এবং হয়ে ওঠেন সর্বাধিক জনপ্রিয়। তিনি একটা স্লোগান বা বিশ্বাসে মানুষকে উদ্বুদ্ধকরেন ” যারা আপনাকে ভোট দেয় তারা অবশ্যই আপনার মানুষ কিন্তু যারা ভোট দেয় নাইজনপ্রতিনিধিদের ভাবতে হবে তারাও আপনার মানুষ”। তিনি জাজিরা পৌরসভা নির্বাচনে নিজদায়িত্বে সুষ্ঠু ভোটাধিকার প্রয়োগে গণ মানুষকে সাহায্য করেছেন। এছাড়া জাজিরা থানার প্রায় সকল ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সরাসরি পাশে থেকে সুকৌশলে সুষ্ঠু ভোট সম্পাদন নিশ্চিত করেছেন।এছাড়া পার্শ্ববর্তী উপজেলা পালং এ ০৭ (সাত) টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সুষ্ঠু ভোট নিশ্চিতকল্পে মানুষকে সাথে নিয়ে লড়াই করেছেন। জাজিরায় সকল দলের অবস্থান ও প্রচার কার্যকে তিনি অবিরাম করেছেন, দলাদলিকে হানাহানির পর্যায়ে নিতে দেননি।
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে প্রতিটি মুহূর্তকে গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করতঃ পরিবর্তিত পরিস্থিতি পর্যন্ত নিরলসভাবে নিজস্ব অবস্থান থেকে কাজ করেছেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জাজিরার “পদ্মা”এর প্রধান উপদেষ্টাদ হিসেবে সদস্য গনের আন্দোলনে সাহস জোগাড়করেছেন। হল থেকে বিতাড়িত কতিপয় ছাত্রের আর্থিক দায়িত্বপালন করেছেন। (Syed Nazrul Islam FacebookLink:)তিনি মহাখালী ডি ও এইচ এস (Mohakhali- DOHS) অবস্থান করে অবসরপ্রাপ্ত সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের সাথে থেকে আন্দোলন ত্বরান্বিত করেছেন। জাজিরা বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্য বৃন্দ তার প্রত্যক্ষ অনুসারী।
লেঃ কর্নেল (অবঃ) সৈয়দ নজরুল ইসলাম, পিপিএম চাকরি থেকে এল পি আর এ গমন করেই প্রথম একটি কোম্পানি নিবন্ধন করেন যেটির তিনি নাম দেনঃ NASAS – (Nazrul’s Accord for Self and Society) যেটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান হলেও সমাজসেবার ব্রতটা মাথায় রাখতে তিনি ভুলে যান নাই, নামের বর্ধিত রূপ তারই প্রমাণ বহন করে। গত ৪/৫ বছরের ব্যবসায় তিনি যথেষ্ট শ্রম ও মেধা ব্যয় করেছেন, প্রতিষ্ঠা করেছেন ব্যবসায়িক সম্পর্ক।
সমাজ সেবার যে ব্রত গ্রহণ করে অসম্ভব প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যে তিনি নিজেকে নিয়োজিত করেছিলেন, সেই গতিশীলতাকে আরো বেগবান করে তিনি নির্দিষ্ট লক্ষ্য বাস্তবায়নে বদ্ধপরিকর। কুচক্রী চক্র দশচক্রে রুপান্তরিত হলেও গতিপথ পরিবর্তন করার মানুষিকতা তাঁর নেই ।
Lt. Col. (Retd) Syed Nazrul Islam (PPM) is a distinguished businessman, social reformer, and accomplished helicopter trainer. With a background in the military, he earned the prestigious President’s Police Medal (PPM) for his exemplary service. Currently serving as the Managing Director of Nasas Mark Limited, he has successfully led the company while fostering innovation and growth. Additionally, he is the Founder President of Padma Club Limited, a platform dedicated to promoting social welfare and community development. His leadership, commitment to social causes, and contributions to aviation and business have made him a respected figure in his fields.
Let’s connect! Whether you’re seeking collaboration, have a question, or simply want to chat, I’m all ears. Drop me a message and let’s start the conversation.